জাপানের বিগত ২৫ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় জেবি’র আঘাতে অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত আরো ৩০০ জন।
জাপানের দু’টি প্রধান শহর কিয়োতো ও ওসাকায় প্রলয়কাণ্ড ঘটিয়ে ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছে। ওসাকা’র সকল প্রকারের ট্রেন, ফ্লাইট ও ফেরি চলাচল সাময়িকভাবে বাতিল করা হয়েছে। আঁটকে পড়া কয়েক হাজার যাত্রীকে ওসাকা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়।
ধীরে ধীরে বাতাসের তীব্রতা কমে আসে এবং জেবি উত্তরের দিকে সরে যায়। তবে এখনো বন্যা ও ভূমিধ্বসের জন্য সতর্কতা জারি করে রেখেছে কর্তৃপক্ষ।
ঘূর্ণিঝড়ের ফলে বিদ্যুৎ-বিচ্ছিন্নতায় ভুগেছে শহরবাসী, স্কুল ও প্রতিষ্ঠান গুলো। প্রায় সকল প্রকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল।
১২ লাখ মানুষকে নিরাপদে জায়গায় সরে যেতে বলা হয়েছে। এছাড়া আরো ৩০ হাজার মানুষকে আবশ্যিক না হলেও জোরালোভাবে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে দমকল ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থা।