আপনজন ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের গোরক্ষপুরের বিআরডি হাসপাতালে কয়েক শত শিশুকে অক্সিজেন সরবরাহ করে প্রাণে বাঁচিয়ে হিরো হয়ে উঠেছিলেন ডা. কাফিল খান। তা অবশ্য যোগী সরকারের পছন্দ হয়নি। তাই তাকে সুকৌশলে জেলে ঢোকানো হয় দুর্নীতির অভিযোগ তুলে। কিন্তু কোর্টের নির্দেশে মুক্তি পেলেও তার বিরুদ্ধে চক্রান্তের শেষ নেই। গত ডিসেম্বরে আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে সিএএ বিরোধী বক্তব্য রাখার অভিযোগে জানুয়ারি মাসে তাকে মুম্বাই ট্যেকে গ্রেফতার করে উত্তরপ্রদেশের পুলিশ। সেই থেকে কাফিল খান জেলে। দেশজুড়ে প্রতিবাদ হলেও নির্বিকার উত্তরপ্রদেশ প্রশাসন। তাই সুপ্রিম কোর্টে কাফিল খানের মুক্তির নির্দেশ পেতে আর্জি জানিয়েছিলেন তাঁর মা নুজহাত খান। সেই মামলার রায়ে বিচারপতি মনোজ মিশ্র ও বিচারপতি দীপক বর্মার গঠিত বেঞ্চ এলাহাবাদ হাইকোর্টকে বলেছে, ১৫ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত নিতে হবে ডা. কাফিল খানকে মুক্তি দেওয়া যায় কিনা।