উত্তরপ্রদেশের গোরক্ষপুরের বিআরডি হাসপাতালে অক্সিজেনের অভাবে মৃতপ্রায় বহু শুশুকে বাঁচিয়ে হিরো হয়েছিলেন ডা. কাফিল খান। তাকে মিডিয়া হিরো বানানোর হাসপাতালে চক্রান্তের মিথ্যা অভিযোগে জেলে ঢোকানো হয়। পরে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে তিনি রেহাই পান। কিন্তু আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে অংশ নিয়ে বক্তৃতা দেওয়ায় ফের তাকে উত্তরপ্রদেশের যোগী সরকার জেলে পুরেছে। তিনি এখন গোরক্ষপুরের জেলে। ইতিমধ্যে করোনা ভাইরাস দেশজুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। সেই আতঙ্ক থেকে রেহাই পেতে ডা. কাফিল খান জেল থেকে দুটি চিঠি লিখে কিছু সতর্কতা অবলম্বনের কথা বলেছেন যে অনুসরণ করলো কারণে ভাইরাস সংক্রমণ থেকে দূরে থাকা যাবে। জেল থেকে লেখা চিঠিতে কাফিল খান যে সতর্কতা অবলম্বনের কথা বলেছেন সেগুলি হল:
১. মুখে মাস্ক পারে জরুরি নয়।
২. তবে মাস্ক পরতে চাইলে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে তারপর পরুন।
৩. সবচেয়ে বেশি সাবধানতা হল এক ঘণ্টা পর পর হাত ধোয়া।
৪. হাত চোখ মুখে লাগাবেন না।
৫. বাচ্চাদের হাত এক ঘণ্টা অন্তর ধুয়ে ফেলুন।
৬. রোজ ঘর ঢুঁ জীবাণুনাশক রসায়ন দিয়ে।
৭. দুদিন অন্তর বিছানার চাদর বদলান।
৮. দুটো হাতে সবসময় রুমাল রাখুন।
All Rights Reserved © Copyright 2024 | Design & Developed by Webguys Direct