স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এমারজেন্সিতে ডাক্তারের পরিবর্তে দু'টি কুকুরকে দেখা গেছে। তাও আবার একটি কুকুর চেয়ারে বসে আছে, আরেকটি কুকুর রোগীদের চিকিৎসার বিছানায় শুয়ে আছে। জরুরি বিভাগে ডাক্তারের পরিবর্তে কুকুর ঢুকে পড়ার বিষয়টি সামনে আসতেই গোটা শ্যামনগরসহ জেলাব্যাপী সমালোচনা শুরু হয়েছে সরকারি হাসপাতালে ডাক্তারদের দায়িত্ব ও চিকিৎসা পরিষেবা ব্যবস্থা নিয়ে। ঘটনাটি ঘটেছে ঢাকার শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। এ বিষয়ে সেখানকার শিশু ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. জিএম তরিকুল ইসলাম বলেন, 'আমরা শুক্রবার পিকনিকে গিয়েছিলাম। কিন্তু জরুরি বিভাগে একজন ডাক্তার ও একজন সহকারী ছিলেন। রাত ১২টার পর সাধারণত রোগী কম থাকে। তখন দায়িত্বরত জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ও সহকারী পাশের রুমে বিশ্রাম নেন। কুকুরগুলো শীতের তীব্রতার কারণে জরুরি বিভাগে ঢুকে পড়তে পারে। গার্ড না থাকায় এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।'