ঘরে জলের ট্যাপ খুললেই বের হচ্ছে মদ! ঘটনাটি ঘটেছে কেরালার ত্রিশূর জেলার চালাকুডি শহরে। সেখানে বসাবসকারি এক বাসিন্দারা এই রকম একটা ঘটনার সম্মুখীন হন। বাড়ির জলের ট্যাপ খুললেই জলের বদলে বের হচ্ছিল বিভিন্ন রকম মদ। তারপর সেখানকার ১৮টি পরিবার বিষয়টি চালাকুডি মিউনিসিপ্যাল সেক্রেটারি ও স্বাস্থ্য দফতরকে জানান। তারা বিষয়টির খোঁজ নিতেই উঠে আসে প্রকৃত সত্য। আসলে আবগারি দফতরের ভুলের জন্যই এই অবস্থার সম্মুখীন হতে হয়েছে সবাইকে। ওই এলাকার কাছেই ছিল একটি পানশালা। অবৈধভাবে মজুত করার জন্য সেখান থেকে ছ’হাজার লিটার মদ বাজেয়াপ্ত করেছিল আবগারি দপ্তর। তারপর আদালত ওই মদ নষ্ট করে দেওয়ার নির্দেশে দেয়। সেই মতো আবগারি দপ্তর ঠিক করে, ওই পানশালার জমিতেই নষ্ট করে দেওয়া হবে বাজেয়াপ্ত বিপুল পরিমান মদ। সেই মতো সেখানে মাটি খুঁড়ে ঢালা হয় সব মদ। কিন্তু আবগারি দপ্তরের লোকেদের জানা ছিল না, ওই জমির কাছেই রয়েছে একটি কুয়া। সেখান থেকেই জল যায় আশপাশের এলাকায়। মাটিতে ফেলে দেওয়া মদ মাটি চুঁইয়ে কুয়ার জলের সঙ্গে মিশে গিয়েই এই বিপত্তি ঘটে।
করোনা ভাইরাস বাঁচিয়ে দিল এক মহিলার ইজ্জত
করোনা ভাইরাসের কথা বলে ভয় দেখিয়ে চীনের এক মহিলা নিজেকে ধর্ষণের হাত থেকে রক্ষা করলেন। উহানের কাছে জিংশান শহরের কাছে এ ঘটনা ঘটে। চীনের ওই মহিলার নাম ইয়ি। ২৫ বছর বয়সী অভিযুক্ত ওই যুবকের নাম জিয়াও। পুলিশ জানিয়েছে, রাতে জানালা ভেঙে জিয়াও নামে ওই যুবক তার ঘরে প্রবেশ করে। তখন ইয়ি বুঝতে পারেন, জিয়াও তাকে ধর্ষণ করতে বাড়িতে এসেছে। তখন তিনি তার সামনে কাশি দিতে শুরু করেন। ইয়ি চিৎকার করে বলেন, ‘আমি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ায় উহান থেকে ফেরত এসেছি। এজন্য আমি পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে একা থাকছি।’ এরপর ওই ধর্ষক ভয় পেয়ে পালিয়ে যান। তবে যাওয়ার আগে তার বাড়ি থেকে বেশ কিছু টাকা নিয়ে যায়।
পরে ইয়ি ঘটনাটি পুলিশকে জানালে পুলিশ ওই যুবকের খোঁজে মাঠে নামে। তবে জিয়াও নিজেই তার বাবাকে সাথে করে পুলিশের কাছে ধরা দেয়।