বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে মাসের পর মাস স্কুলছাত্রীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করেন একই কলেজ পড়ুয়া রাজু আহমেদ। এক পর্যায়ে স্কুলছাত্রী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। এরই মধ্যে দু’জনের সম্পর্কে ভাঙন সৃষ্টি হয়। অভিযুক্ত ধর্ষক রাজু আহমেদ চলে যায় বরিশাল অমৃত লাল দে কলেজে। কয়েক মাস পার হয়ে যাওয়ার পর ওই স্কুলছাত্রীর শারীরিক পরিবর্তন হলে পরিবারের চাপে একপর্যায়ে তার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর বড় বোনের কাছে স্বীকার করেন। ধর্ষণের শিকার অন্তঃসত্ত্বা স্কুলছাত্রী পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কম্পেলেক্সে একটি ছেলে সন্তান জন্ম দেন। বর্তমানে মা ও সন্তান সুস্থ্য আছেন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত রাজু আহমেদ উপজেলার কাঠালতলী ইউপির ২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা।পাথরঘাটা উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফাতিমা পারভীনকে বিষয়টি অবহিত করলে তিনি ভুক্তভোগী ছাত্রীকে নিয়ে পাথরঘাটা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে পাথরঘাটা থানা পুলিশ অভিযুক্ত রাজুর বাবা আব্দুল জলিলকে আটক করলেও রাজুকে আটক করতে পারেনি।