যুক্তরাষ্ট্র তাদের সামরিক শক্তি আরও শক্তিশালী করতে এবার গভীর সমুদ্রে ড্রোন তৈরির করার বিষয় নিয়ে চিন্তাভাবনা চালাচ্ছে। সামরিক ক্ষেত্রে ক্রমশ যুক্তরাষ্ট্রের কাছে চালেঞ্জ হয়ে উঠছে চীন ও রাশিয়া সামরিক শক্তি। মার্কিন নৌবাহিনী যে কোন প্রকার হুমকির মোকাবিলা করার জন্য এই ড্রোন তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে।
মার্কিন বার্ড কলেজের সেন্টার ফর স্টাডি অব দ্যা ড্রোন’র সহ-পরিচালক আর্থার হোলান্ড মাইকেল দাবি করছেন, চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের উত্তেজনা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এই দেশ দু’টির বিশাল নৌবাহিনী রয়েছে তারফলে এ অবস্থায় নৌজগতে চালকহীন প্রযুক্তি ব্যবহারের আগ্রহও স্বাভাবিক ভাবেই বাড়ছে।
তিনি আরও বলেন, যে আগামী ৩০ বছরের মধ্যে নৌড্রোন পুরো মাত্রায় ব্যবহারের উপযোগী হয়ে উঠবে। এ সব ড্রোন গুলো হবে নানা আকারের,নির্ভরযোগ্য এবং উচ্চমাত্রায় স্বয়ংক্রিয় সম্পন্ন হবে।
আগামী অর্থ বছরে নৌড্রোন উন্নয়ন খাতে ৩১ কোটি ৯০ লাখ ডলার ব্যয় করার প্রস্তাব দিয়েছে।
মার্কিন নৌবাহিনী সমুদ্রের গভীর জলের তলা থেকে শত্রু জাহাজ শনাক্ত এবং অনুসরণের কাজ করে থাকে এই সব ড্রোন।