আপনজন ডেস্ক: অবসর গ্রহণের মঞ্চ থেকেই পঞ্চাশ হাজার টাকা মাদ্রাসাকে দান করলেন শিক্ষক। কলকাতার তফসিয়ায় অবস্থিত মনুমোরিয়াল ইনস্টিটিউশন হাই মাদ্রাসায় দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে একটানা শিক্ষকতা করার পর গত সেপ্টেম্বর মাসের ৩০ তারিখে অবসর নেন বিশিষ্ট সমাজকর্মী মাওলানা আব্দুল ওহাব। তার অবসর গ্রহণকে কেন্দ্র করে আজ বৃহস্পতিবার ১৪ই নভেম্বর শিশু দিবসের দিনে সংবর্ধনার আয়োজন করে ওই মাদ্রাসার কর্তৃপক্ষ। এই সংবর্ধনা সভায় ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসাবে ১১ বছরের কর্মকাণ্ডে এই মাদ্রাসার উন্নয়নে যে বিশাল কাজ করেছেন তার কথা বলেন ওই এলাকার বিশিষ্টজনরা। একইসঙ্গে এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শিক্ষা দপ্তরের কলকাতা জেলার অ্যাসিস্ট্যান্ট ইন্সপেক্টর জনাব কবিরুল ইসলাম আব্দুল ওহাব সাহেবের প্রশংসা করে বলেন তিনি এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নের জন্য যে পরিশ্রম করেছেন তা তিনি নিজে একজন আধিকারিক হিসেবে চাক্ষুষ করেছেন। মনু মেমোরিয়াল ইনস্টিটিউশন হাই মাদ্রাসা পরিকাঠামো গত উন্নয়ন থেকে শুরু করে ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতি যে দরদ দিয়ে মাওলানা আব্দুল ওহাব তা তিনি স্মরণ করেন। একইসঙ্গে এদিন বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক ও সাতঘরা হাই মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ইবাদুল ইসলাম বলেন মওলানা আব্দুল ওহাব সাহেব এমন একজন শিক্ষক যিনি সমাজ পরিবর্তনের জন্য চেষ্টা করে চলেছেন। ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে এমন একটা ভাব আদর্শ তৈরি করার চেষ্টা করেছেন যাতে সমাজে নীতিবোধ এবং মূল্যবোধের সম্পূর্ণ নাগরিকের জন্ম হয়। এদিনের অনুষ্ঠানে মওলানা আজাদ একাডেমির অন্যতম পরিচালক বাইজুল ইসলাম আব্দুল ওয়াহাব সাহেবের কর্মকান্ডের বিবরণ দেন। ডায়মন্ড হারবার এর মত এলাকায় তিনি যে মিলি আল-আমিন মিশন তৈরি করে গরিব দুস্থ পরিবারের ছেলেদের গুণগত শিক্ষা দেওয়ার চেষ্টা করে চলেছেন তারও প্রশংসা করেন। এদিনের সভায় বিশিষ্টজনদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মনু মেমোরিয়াল ইনস্টিটিউশন হাই মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক আরাফাত আলী মিদ্যা, জনাব লিয়াকত সাহেব, সাতঘরা হাই মাদ্রাসার প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক হারুন আল রশিদ, মিত্র ইনস্টিটিউশনের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক আনিসুর রহমান, আলহাজ্ব রওশন আলী সাহেব প্রমুখ।
এদিনের সংবর্ধনা সভার মঞ্চ থেকে মাওলানা আব্দুল ওহাব প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নের জন্য পঞ্চাশ হাজার টাকা দান করেন। আজকের দিনে যা এককথায় ব্যতিক্রমী বলা যেতে পারে। বর্তমান সময়ের বেশিরভাগ শিক্ষকই যখন নিজেদের কে নিয়ে ভাবছেন ঠিক তখনই ওহাব সাহেব সমাজকে নিয়ে ভাবছেন। অথচ এই আব্দুল ওহাব সাহেবকে শিক্ষারত্নের জন্য বেছে নেননি বর্তমান মমতা সরকার। কেন বাছে নি তার কোন ব্যাখ্যা নেই? সরকারের তোষামোদ না করার জন্যই হয়তো আব্দুল ওহাব সাহেব শিক্ষারত্ন থেকে বঞ্চিত হয়েছেন কিন্তু তিনি যে শিক্ষার আদর্শ এবং প্রতিষ্ঠানের প্রতি দায় পালন করে গেলেন তা অনেক শিক্ষারত্নের নেই বলে মনে হয়েছে।ই নভেম্বর শিশু দিবসের দিনে সংবর্ধনার আয়োজন করে ওই মাদ্রাসার কর্তৃপক্ষ। এই সংবর্ধনা সভায় ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসাবে 11 বছরের কর্মকাণ্ডে এই মাদ্রাসার উন্নয়নে যে বিশাল কাজ করেছেন তার কথা বলেন ওই এলাকার বিশিষ্টজনরা। একইসঙ্গে এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শিক্ষা দপ্তরের কলকাতা জেলার অ্যাসিস্ট্যান্ট ইন্সপেক্টর জনাব কবিরুল ইসলাম আব্দুল ওহাব সাহেবের প্রশংসা করে বলেন তিনি এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নের জন্য যে পরিশ্রম করেছেন তা তিনি নিজে একজন আধিকারিক হিসেবে চাক্ষুষ করেছেন। মনু মেমোরিয়াল ইনস্টিটিউশন হাই মাদ্রাসা পরিকাঠামো গত উন্নয়ন থেকে শুরু করে ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতি যে দরদ দিয়ে মাওলানা আব্দুল ওহাব তা তিনি স্মরণ করেন। একইসঙ্গে এদিন বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক ও সাতঘরা হাই মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ইবাদুল ইসলাম বলেন মওলানা আব্দুল ওহাব সাহেব এমন একজন শিক্ষক যিনি সমাজ পরিবর্তনের জন্য চেষ্টা করে চলেছেন। ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে এমন একটা ভাব আদর্শ তৈরি করার চেষ্টা করেছেন যাতে সমাজে নীতিবোধ এবং মূল্যবোধের সম্পূর্ণ নাগরিকের জন্ম হয়। এদিনের অনুষ্ঠানে মওলানা আজাদ একাডেমির অন্যতম পরিচালক বাইজুল ইসলাম আব্দুল ওয়াহাব সাহেবের কর্মকান্ডের বিবরণ দেন। ডায়মন্ড হারবার এর মত এলাকায় তিনি যে মিলি আল-আমিন মিশন তৈরি করে গরিব দুস্থ পরিবারের ছেলেদের গুণগত শিক্ষা দেওয়ার চেষ্টা করে চলেছেন তারও প্রশংসা করেন। এদিনের সভায় বিশিষ্টজনদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মনু মেমোরিয়াল ইনস্টিটিউশন হাই মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক আরাফাত আলী মিদ্যা, জনাব লিয়াকত সাহেব, সাতঘরা হাই মাদ্রাসার প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক হারুন আল রশিদ, মিত্র ইনস্টিটিউশনের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক আনিসুর রহমান, আলহাজ্ব রওশন আলী সাহেব প্রমুখ।
এদিনের সংবর্ধনা সভার মঞ্চ থেকে মাওলানা আব্দুল ওহাব প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নের জন্য পঞ্চাশ হাজার টাকা দান করেন। আজকের দিনে যা এককথায় ব্যতিক্রমী বলা যেতে পারে। বর্তমান সময়ের বেশিরভাগ শিক্ষকই যখন নিজেদের কে নিয়ে ভাবছেন ঠিক তখনই ওহাব সাহেব সমাজকে নিয়ে ভাবছেন। অথচ এই আব্দুল ওহাব সাহেবকে শিক্ষারত্নের জন্য বেছে নেননি বর্তমান মমতা সরকার। কেন বাছে নি তার কোন ব্যাখ্যা নেই? সরকারের তোষামোদ না করার জন্যই হয়তো আব্দুল ওহাব সাহেব শিক্ষারত্ন থেকে বঞ্চিত হয়েছেন কিন্তু তিনি যে শিক্ষার আদর্শ এবং প্রতিষ্ঠানের প্রতি দায় পালন করে গেলেন তা অনেক শিক্ষারত্নের নেই বলে মনে হয়েছে।
All Rights Reserved © Copyright 2024 | Design & Developed by Webguys Direct