আজাহার উদ্দিন, হুগলি, আপনজন: ওয়েস্ট বেঙ্গল গভমেন্ট আন এডেড মাদ্রাসা টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন এর পক্ষ হতে হুগলি জেলা শাসকের দফতরে ও জেলা সংখ্যালঘু আধিকারিক বিজন কুমার পাটুলির কাছে ডেপুটেশন দেওয়া হয়। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এস আই আরিফ হোসেন। মূলত দাবিগুলো হলো মাদ্রাসায় মিড ডে মিল চালু করা, ছাত্র-ছাত্রীদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পোশাক ব্যাগ জুতো প্রদান, মাদ্রাসার পরিকাঠামো উন্নয়নে এশিয়ার, সিনিয়র মাদ্রাসার তিনটি শিক্ষকের বেতন চালু করা। ক্লার্ক পিওন, স্নাতক শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধি সহ একাধিক বিষয় জানানো হলে উনি জানান আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সমস্ত বিষয়টি মেইল মারফত পাঠাবো এবং আমি আমার তরফ হতে সর্বাত্মক চেষ্টা করব। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ক্ষমতায় আসার পর দশ হাজার মাদ্রাসা অনুমোদন দেওয়ার কথা দিলেও অনুমোদন দেয়া হয় ২৩৫টি মাদ্রাসাকে। এদিন হুগলি জেলার সমস্ত মাদ্রাসা শিক্ষক শিক্ষিকা সকলেই যৌথ উদ্যোগে মিছিল সহকারে ডেপুটেশন দেন জেলা সংখ্যালঘু আধিকারিক এর কাছে। তাদের অভিযোগ আন এডে মাদ্রাসা রাজ্য সরবকারের নাাস সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত। আধিকারিক উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে বিষয়টি পাঠানোর ব্যবস্থা করার আশ্বাস দেন। আন এডেড মাদ্রাসার রাজ্য সভাপতি মাওলানা কাজী মিরাজুল ইসলাম এর নেতৃত্বে ডেপুটেশন দেওয়া হয়। এছাড়া তার সঙ্গে ছিলেন হুগলি জেলার নেতৃত্ব গিয়াস উদ্দিন, আব্দুল গাফফার, আনোয়ার,আসমা খাতুন সহ অন্যান্য রাজ্য ও জেলা নেতৃত্ব।
All Rights Reserved © Copyright 2024 | Design & Developed by Webguys Direct