আপনজন ডেস্ক: একটা জিনিস আমরা মাথায় রাখি না, সেটা হল কথা বলা যতটা গুরুত্বপূর্ণ, তার চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ কথা শোনা।পরিস্থিতি সবসময় অনুকূল নাও থাকতে পারে। তাই কোথায় কথা বলবেন, আর কোথায় নয় তা জানাটা জরুরি।আর আপনি নিজে সেই পরিস্থিতি সবচেয়ে ভাল বুঝবেন। প্রথমত, যুক্তি দিয়ে কোনও কিছু বিচার করা ভাল। তবে সব বিষয়েই তর্কে না যাওয়ায় ভালো। কোনও বিষয়ে না জানলে চুপ করে থাকাই শ্রেয়। অযথা তর্ক করতে নিজের সম্মানহানি হয়। কথায় বলে, অপ্রিয় সত্যির থেকে প্রিয় মিথ্যে অনেক ভাল। তাই যে সত্যি অপ্রিয়, তা প্রিয় মানুষটাকে না বলাই ভাল। আপনার একটু চুপ থাকাতে কারও মুখের হাসিটি তো বজায় থাকল। আপনি যখন বুঝতে পারবেন অলোচনায় আপনার কথা অপ্রয়োজনীয় মনে করা হচ্ছে। আপনার মতামত নেওয়া হচ্ছে না, তখন যেচে নিজের মত দিতে যাবেন না। বরং চুপ থেকে পুরো পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করবেন। জোর করে কথা বলতে হবে এমন তো কেউ মাথার দিব্যি দেয়নি। তাই চুপ করে থাকাটাও মাঝে মাঝে আপনি উপভোগ করতে পারেন। প্রতিবাদ করা ভাল। তবে সেটা পরিস্থিতি বিচার করে। যদি দেখেন কোনও স্থানে আপনাকে অপমানিত হতে হচ্ছে, অথচ আপনার প্রতিবাদ করার মতো পরিস্থিতি নেই। চুপ করে যাবেন। মনে রাখবেন, যুদ্ধে পিছিয়ে আসা মানেই হার নয়। সেটা কৌশল সাজাবার সময়ও হতে পারে। মন একদম ভাল নেই। সবকিছুতেই যেন বিরক্ত লাগছে। এমন সময় যতটা পারবেন চুপ করে থাকুন। কারণ ভাল কারও সঙ্গেও আপনি অকারণে খারাপ ব্যবহার করে ফেলতে পারেন। আর তার জন্য আপনাকে পরে পস্তাতে হতে পারে।

মায়ের কাছে চিঠি লিখে যুদ্ধে ডাক পড়া ইসরায়েলি মেজরের আত্মহত্যা

প্রেসিডেন্ট লুলাকে হত্যার ষড়যন্ত্র, ব্রাজিলে ৪ সেনা গ্রেফতার

নেশা করার টাকা না মেলায় খুনের অভিযোগ