সঞ্জীব মল্লিক, বাঁকুড়া, আপনজন: স্বাস্থ্য দফতরের নিষেধাজ্ঞা, তবু বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজে দেখা যায় ওই হাসপাতালের মেল মেডিসিন ওয়ার্ডে ভর্তি থাকা রোগীদের কারো কারো স্যালাইন স্ট্যান্ডে তখনো ঝুলছে নিষিদ্ধ সেই স্যালাইনের বোতল। যা পাইপের মাধ্যমে তখনো প্রবেশ করছে তাঁর শরীরে। শুধু রিঙ্গার ল্যাকটেট ধরনের স্যালাইনই নয় হাসপাতালের স্টোর থেকে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে দেদার সরবরাহ করা হচ্ছে নিষিদ্ধ ওই সংস্থার বাক্স বাক্স স্যালাইনের বোতল। রোগীর পরিজনদের দাবী হাসপাতালে কী ধরনের বা কোন সংস্থার স্যালাইন দেওয়া হচ্ছে তা তাঁরা জানেন না। অগত্যা হাসপাতাল থেকে যে স্যালাইন বা ওষুধ দেওয়া হয় তাই তাঁরা গ্রহণ করতে বাধ্য হন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অবশ্য ওই নির্দিষ্ট সংস্থার স্যালাইন নিয়ে নিজেদের কড়া অবস্থানের কথা জানিয়েছে।
কর্তৃপক্ষর দাবী গতকালের ঘটনার পর ওই সংস্থার স্যালাইন আর ব্যবহার করা হচ্ছে না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আগের দিন থেকে চলতে থাকা ওই সংস্থার সরবরাহ করা স্যালাইনের বোতল রোগীর কাছে থেকে থাকতে পারে।
All Rights Reserved © Copyright 2025 | Design & Developed by Webguys Direct