আপনজন ডেস্ক: সঞ্জৌলি মসজিদের ‘অবৈধভাবে’ নির্মিত তিনটি তলা ভেঙে ফেলার মিউনিসিপ্যাল কমিশনারের আদালতের ৫ অক্টোবরের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে অল হিমাচল মুসলিম অর্গানাইজেশনের দায়ের করা আবেদন শনিবার খারিজ করে দিয়েছে জেলা আদালত। অল হিমাচল মুসলিম অর্গানাইজেশনের (এএইচএমও) আইনজীবী বিশ্ব ভূষণ সাংবাদিকদের বলেন, তাদের আবেদন খারিজ করা হয়েছে এবং বিস্তারিত আদেশের অপেক্ষায় রয়েছে। ১১ সেপ্টেম্বর মসজিদের অবৈধ অংশ ভেঙে ফেলার দাবিতে সহিংস বিক্ষোভ শুরু হয়। বেশ কয়েকটি হিন্দু সংগঠন এবং স্থানীয়রা এই বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিল। একদিন পরে, লতিফ মহম্মদ, যিনি নিজেকে সঞ্জৌলি মসজিদ কমিটির সভাপতি বলে দাবি করেছিলেন এবং অন্যরা মসজিদের তিনটি “অননুমোদিত” তলা ভেঙে ফেলার প্রস্তাব দিয়েছিলেন এবং পৌর কমিশনারের অনুমতি চেয়েছিলেন।গত ৫ অক্টোবর মিউনিসিপ্যাল কমিশনারের আদালত অবৈধভাবে নির্মিত তিনটি ফ্লোর ভাঙার অনুমতি দেয় এবং প্রক্রিয়া শেষ করার জন্য দুই মাস সময় দেয়। যার পরে এএইচএমও জেলা আদালতে এই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল দায়ের করে দাবি করে যে লতিফকে মসজিদের কাঠামো ভেঙে ফেলার জন্য প্রতিনিধিত্ব করার অধিকার নেই মসজিদ কমিটির সভাপতির।। যদিও গত ২২ নভেম্বর হিমাচল প্রদেশ ওয়াকফ বোর্ড জেলা আদালতে ২০০৬ সালের একটি নথি পেশ করে, যেখানে লতিফ মহম্মদকে সঞ্জৌলি মসজিদ কমিটির সভাপতি মনোনীত করা হয়। লতিফ বলেন, আমরা কমিশনার কোর্টে আবেদন করেছি যে, শ্রমিক সংকটের কারণে মার্চ মাসের আগে অবশিষ্ট তলা ভাঙার কাজ শুরু করা যাবে না। কারণ বেশিরভাগ শ্রমিক তাদের নিজের জায়গায় চলে গেছেন। তবে আদালত যে সিদ্ধান্ত নেবে, আমরা তা মেনে নেব। এর আগে ছাদ সারানোর মাধ্যমে ভাঙার কাজ শুরু হয়েছিল।

বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফলেও কি ‘লক্ষ্মী’ লাভেরই ম্যাজিক?

আইএসএফ জিতলে ওয়াকফ সম্পত্তি উদ্ধারে দল সচেষ্ট হবে: নওশাদ

মোথাবাড়িতে ডিগ্রি কলেজের দাবি উঠল