সাবের আলি , বড়ঞা, আপনজন: স্কুলে চত্বরে ছড়াছড়ি, গড়াগড়ি খাচ্ছে মদের বোতল! ক্ষোভে ফুঁসছেন অভিভাবকরাঅভিভাবকদের অভিযোগ, স্কুলে রুমের বাইরে প্রায়শই পড়ে থাকে নানা ধরনের মদের বোতল। পড়ে থাকে । কার্যত দুষ্কৃতিদের আখড়ায় পরিণত হয়েছে গোটা স্কুল চত্বর। মধ্যে।রাতের অন্ধকারে স্কুলের মধ্যে চলে মদের আসর। আনাচেকানাচে পড়ে রয়েছে মদের বোতল বড়ঞা, কুলি গ্রাম পঞ্চায়েতের আর্তি বিদ্যালয়ের এ অবস্থা দেখে চোখ কপালে তুলছেন অনেকে। সমস্যায় পড়েছেন শিক্ষক থেকে শুরু করে পড়ুয়ারা। খারাপ প্রভাব পড়ছে ছাত্র-ছাত্রীদের মনে। তবে স্কুল কর্তৃপক্ষ পুলিশি কোনো অভিযো জানায়নি। অভিভাবকদের অভিযোেগ রাতের অন্ধকারে দুষ্কৃতীরা এখানে এসে মদ্যপান করে নোংরা কাজ চলে যায়। এলাকায় তা নিয়ে চাপা উত্তেজনাও রয়েছে। স্কুলের তরফে কোনো অভিযোেগ জানানো হয়নি ও এখনও পর্যন্ত কোনও ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি স্কুলের তরফ থেকে । তা নিয়ে রীতিমতো ক্ষোভ প্রকাশ করছেন অভিভাবকরা।তাদেরতাঁদের অভিযোগ, স্কুলের , ক্লাস রুমের বাইরে প্রায়শই পড়ে থাকে নানা ধরনের মদের বোতল। পড়ে থাকে । কার্যত দুষ্কৃতিদের আখড়ায় পরিণত হয়েছে গোটা স্কুল চত্বর। অভিভাবকদের দাবি, স্কুলের পরিবেশ ঠিক রাখতে, এ ধরনের ঘটনা রুখতে অবিলম্বে হস্তক্ষেপ করুক বড়ঞা প্রশাসন। এমনকী গোটা স্কুল চত্ত্বর পাঁচিল দিয়ে ঘিরা থাকলে। রাতের অন্ধকারে দুষ্কৃতীরা পাঁচিল পেরিয়ে স্কুল মধ্যে প্রবেশ করে। এ সমস্ত ঘটনা ঘটায়। অভিভাবকরা দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। দীর্ঘদিন থেকেই তাঁরা এ দাবি তুললেও তাতে কর্ণপাত না করার অভিযোগ উঠেছে।এমনকি স্কুল চলাকালী স্কুলের মেনগেট এ বহিরাগতদের আনাগোনা। বহিরাগত রোমিওদের উশৃংখলায় অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন স্কুলের কিছু শিক্ষক। স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল আলিম, বলেন রাতের অন্ধকারে এলাকারই কিছু দুষ্কৃতীরা বিদ্যালয় এই ঘটনা ঘটিয়েছে। এটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এরকম মেনে নেওয়া যায় না। লাইফ সাইন্স এর শিক্ষক সম্রাট ঘোষ বলেন, সাড়ে চারটায় বিদ্যালয় বন্ধ হয়ে যায়। তারপরে রাতের অন্ধকারে কে বা কারা এগুলো করে সেটা আমরা বলতে পারছি না। তবে প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে আলোচনা করে আমরা ব্যবস্থা নিবো। বিদ্যালয়ের ঝাড়ুদার পিন্টু বলেন বাইরে থেকে কেউ খেয়ে এগুলোর স্কুলের মধ্যে ফেলে দিয়েছে। সংবাদমাধ্যম প্রশ্ন করলে বিষয়টা কি প্রশাসনকে জানাবেন। পিন্টু বলে না, আমরা ওসব জানাবো না। প্রথমে তিনাকে জানতে চাইলে জলে বোতল বলে সাফাই দিয়েছিলেন। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ে চত্বরে সমস্ত নেশা দ্রব্য বোতল উঠিয়ে অন্য জায়গায় ফেলে দেওয়া হয়।
All Rights Reserved © Copyright 2024 | Design & Developed by Webguys Direct