নিজস্ব প্রতিবেদক, কলকাতা, আপনজন: কলকাতা পুরসভার অ্যামিউজমেন্ট ও এডভার্টাইজমেন্ট আলাদা। আমাদের চিফ ম্যানেজার ১০৭ নম্বরে বসে। আমাদের শিক্ষা বিভাগ একটা ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেল লঞ্চ করেছে। তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করছি ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষা ক্ষেত্রে অগ্রগতির জন্য। তাই ছাত্র ছাত্রীদের অভিভাবক দের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করার জন্য ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেল লঞ্চ করা হল। শনিবার কলকাতা পৌরসভায় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এই কথা জানান মেয়র ফিরহাদ হাকিম।
তিনি আরো বলেন, এনাফ ইস এনাফ। উত্তর প্রদেশের কালচার বিহারের কালচার এখানে চলবে না। বাংলা ক্রিমিনাল দের জায়গা নয়। আমার একজন কাউন্সিলরের প্রাণ গেলে তার পরিবারের ক্ষতি হত।মুখ্যমন্ত্রী বলে দেওয়ার পর ইন্টিলিজেন্স কোথায়? পুলিশ কোথায়? আমি তার বাড়িতে যাচ্ছি। পুলিশকে খুঁজে বের করতে হবে। প্রতেকটি গ্রেফতারিতে দেখছি বাইরের ক্রিমিনাল? আসছে কি করে? কোথায় নেটওয়ার্ক? বলছে মুঙ্গের থেকে আর্মস আসছে। বঙ্গ সংস্কৃতিকে নষ্ট করা হচ্ছে। কিসের গোষ্ঠী ?যদি গোষ্ঠী হয় গোষ্ঠীকে গ্রেফতার করো। আমাদের কোন গোষ্ঠী নয় আমরা সবাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গোষ্ঠী। আমি চাই ক্রিমিনাল অ্যারেস্ট হক। ক্রিমিনাল থাকবে না।
ফিরহাদ এ প্রসঙ্গে বলেন, গুলি চলেনি বলে কাউন্সিলর সুশান্ত ঘোষ বেঁচে গিয়েছ। না-হলে সব শেষ হয়ে যেত। পুলিশকে খুঁজে বের করতে হবে কী উদ্দেশ্যে তাঁকে খুন করার পরিকল্পনা করা হয়েছে? প্রতি ঘটনায় ভিন রাজ্যের অপরাধী গ্রেফতার হচ্ছে। এত বাইরের অপরাধী রাজ্যে আসছে কী করে? পুলিশ বলছে মুঙ্গের থেকে আসছে। অস্ত্র আসছে সেটা আটকানোর ব্যবস্থা পুলিশকেই করতে হবে। বাংলার সংস্কৃতি নষ্ট করে দিচ্ছে । আমি সুশান্ত ঘোষের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তা করছি। আমি তো বলছি ইন্টার স্টেট ক্রিমিনাল আটকাতে হবে। বোর্ডের ক্রিমিনাল আটকাতে হবে। ফিরহাদ বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সব সময় বলছেন অস্ত্র উদ্ধার করো। আমরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সৈনিক। তাই আমরা ভয় পাই না। শুধু এই ক্রিমিনাল নয়, কেন্দ্রের ক্রিমিনাল আমাদের আটকাতে পারেনি, বলেন ফিরহাদ হাকিম।
All Rights Reserved © Copyright 2024 | Design & Developed by Webguys Direct