মোল্লা মুয়াজ ইসলাম , কাটোয়া আপনজন: আরজিকর কাণ্ডের এত বড় ঘটনার পরও সাধারণ মানুষের হুঁশ ফেরেনি।সমাজে এক শ্রেণীর দানবদের দ্বারা এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে যে পুরুষ মাত্রই সন্দেহের মধ্যে পড়ছে। এরকম জঘন্য অপরাধ সমাজে এতটাই ছড়িয়ে পড়েছে যে আত্মীয়স্বজনের মধ্যেও এমন ঘটনা ঘটছে। এর মধ্যে বেশিরভাগ অপরাধী মদ্যপ অবস্থায় থাকেন। সম্প্রতি আবারও একটি মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে—সাড়ে চার বছরের এক নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে।পূর্ব বর্ধমান জেলার কাটোয়া থানার আলমপুরের বাসিন্দা সাড়ে চার বছরের একটি বাচ্চা মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে তারই পাড়ার যুবক চরণ মাঝির বিরুদ্ধে। শিশুটির মা সুপর্ণা হাজরা জানিয়েছেন, শিশুটি তার দিদার সঙ্গে রেশন আনতে গিয়েছিল। বর্তমানে শিশুটি কাটোয়া মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।কাটোয়া থানার পুলিশ সূত্রে জানা যায়, অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ অভিযুক্ত চরণ মাঝিকে গ্রেফতার করার জন্য জোর তল্লাশি শুরু করে এবং ১২ ঘণ্টার মধ্যে তাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। পুলিশ অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দ্রুততার সঙ্গে তদন্ত শুরু করে । পুলিশ দাঁইহাট এর এক জঙ্গল এলাকা থেকে ড্রোনের  সাহায্যে অভিযুক্তকে খুঁজে গ্রেফতার করে।১২ ঘণ্টার মধ্যে  পুলিশ এই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করায় স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে সাধারণ মানুষ। প্রতিটি শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষের একটাই দাবি অবিলম্বে একে  দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির  ব্যবস্থা না করলে সমাজে এরকম ধরনের অপরাধ  আরো বাড়বে। অনেকে ফাঁসির দাবী করেছেন। পুলিশের তরফ থেকে জানানো হয়েছে তদন্তের ক্ষেত্রে কোন রকম ত্রুটি রাখা হবে না অপরাধীর শাস্তি বিধান করার জন্য পুলিশের তরফ থেকে সমস্ত রকমের ব্যবস্থা করা হবে।

বাইকের ধাক্কায় সাগরপাড়ায় মর্মান্তিক মৃত্যু বৃদ্ধর

সাড়ম্বরে শুরু মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন

এক ম্যাচে ওভারে ৩৭ রান, আরেক ম্যাচে ৩৬ বলের মধ্যে ২০টিতেই ছক্কা