রাজু আনসারী, অরঙ্গাবাদ, আপনজন: মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘীর বাহালনগরে শ্বশুরবাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার ঘটনায় পুড়ে মৃত্যু হল অভিযুক্ত জামাই, এক শিশু সহ চারজনের। শুক্রবার রাতের ঘটনায় ক্রমেই বেড়েই চলেছে মৃতের সংখ্যা। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে মৃতরা হলেন কোবরা বিবি(৬২), তাহেরা বিবি(২৮), রমজান সেখ(৪০) এবং তৌসিক সেখ(৪)।তাদের মধ্যে জামাই রমজান সেখের বাড়ি সাগরদিঘী থানার করাইয়া গ্রামে। বাকিদের বাড়ি বাহালনগরে। স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন আগেই করাইয়া গ্রামের রমজান সেখের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল বাহালনগর গ্রামের মেয়ের। কিন্তু বছর দুয়েক আগেই মৃত্যু হয় স্ত্রীর। তারপর থেকেই শ্যালকের স্ত্রীর সঙ্গে সখ্যতা গড়ে উঠে রমজান সেখের। বেশ কিছুদিন থেকে পারিবারিক সমস্যাকে কেন্দ্র করে শ্বশুর বাড়ির সঙ্গে বিরোধ সৃষ্টি হয়। শুক্রবার সন্ধ্যার পর রমজান শেখ শ্বশুর বাড়ি গেলে পারিবারিক বিষয়কে কেন্দ্র করে বচসা শুরু হয়। হাতাহাতি মারপিট হতে না হতেই হঠাৎ জামাই রমজান শেখ পেট্রোল দিয়ে আগুন লাগিয়ে দেয় বাড়িতে। সেই আগুনে অভিযুক্ত রমজান শেখ সহ ৬ থেকে ৮ জন পুড়ে দগ্ধ হয়ে যায়। জরুরী ভিত্তিতে তাদের উদ্ধার করে সাগরদিঘী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও প্রাণ হারায় তৌসিক সেখ নামে ছোট্ট শিশু। ক্রমশ অবস্থার অবনতি হওয়ায় সকলকেই মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়। শুক্রবার রাতেই সেখানে আরো তিনজনের মৃত্যু হয়। মারা যান অভিযুক্ত জামাই রমজান শেখ। আপনজন: মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘীর বাহালনগরে শ্বশুরবাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার ঘটনায় পুড়ে মৃত্যু হল অভিযুক্ত জামাই, এক শিশু সহ চারজনের। শুক্রবার রাতের ঘটনায় ক্রমেই বেড়েই চলেছে মৃতের সংখ্যা। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে মৃতরা হলেন কোবরা বিবি(৬২), তাহেরা বিবি(২৮), রমজান সেখ(৪০) এবং তৌসিক সেখ(৪)।তাদের মধ্যে জামাই রমজান সেখের বাড়ি সাগরদিঘী থানার করাইয়া গ্রামে। বাকিদের বাড়ি বাহালনগরে। স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন আগেই করাইয়া গ্রামের রমজান সেখের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল বাহালনগর গ্রামের মেয়ের। কিন্তু বছর দুয়েক আগেই মৃত্যু হয় স্ত্রীর। তারপর থেকেই শ্যালকের স্ত্রীর সঙ্গে সখ্যতা গড়ে উঠে রমজান সেখের। বেশ কিছুদিন থেকে পারিবারিক সমস্যাকে কেন্দ্র করে শ্বশুর বাড়ির সঙ্গে বিরোধ সৃষ্টি হয়। শুক্রবার সন্ধ্যার পর রমজান শেখ শ্বশুর বাড়ি গেলে পারিবারিক বিষয়কে কেন্দ্র করে বচসা শুরু হয়। হাতাহাতি মারপিট হতে না হতেই হঠাৎ জামাই রমজান শেখ পেট্রোল দিয়ে আগুন লাগিয়ে দেয় বাড়িতে। সেই আগুনে অভিযুক্ত রমজান শেখ সহ ৬ থেকে ৮ জন পুড়ে দগ্ধ হয়ে যায়। জরুরী ভিত্তিতে তাদের উদ্ধার করে সাগরদিঘী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও প্রাণ হারায় তৌসিক সেখ নামে ছোট্ট শিশু। ক্রমশ অবস্থার অবনতি হওয়ায় সকলকেই মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়। শুক্রবার রাতেই সেখানে আরো তিনজনের মৃত্যু হয়। মারা যান অভিযুক্ত জামাই রমজান শেখ।
All Rights Reserved © Copyright 2024 | Design & Developed by Webguys Direct