রঙ্গিলা খাতুন, বড়ঞা, আপনজন: কিষাণমান্ডিতে ধান বিক্রিতে কাটমানি নেওয়ার অভিযোগ উঠল। চাষিদের অভিযোগ, ধান বিক্রি করতে গিয়ে এক কুইন্টাল ধানে কেটে নেওয়া হচ্ছে পাঁচ থেকে ছয় কিলো ধান। শুধু তাই নয় লেবার বাবদ আরও ২০০ থেকে ৩০০ টাকা দিতে হবে বলে মারাত্মক অভিযোগ করছেন বড়ঞার ধান চাষিরা। এরপর শুরু হয় বাক কিষাণমান্ডিতে ধান চাষীদের সঙ্গে বাক বিতান্ডা যার জেরে বন্ধ হয়ে যায় ধান ক্রয় করা। পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে পৌছায় বড়ঞা থানার পুলিশ ।ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার বিকেলে বড়ঞার কুলি গ্রাম পঞ্চায়েতের কুলি কলেজ ঘোষ স্কুলে কৃষকদের কাছ থেকে ন্যায্য মূল্যে ধান ক্রয় করার জন্য ক্যাম্প করা হয়ে ছিলো এলাকার চাষীরা ক্যাম্পের ধান নিয়ে গেলে এক কুইন্টাল পিছু কেটে নেওয়া হচ্ছে পাঁচ থেকে ছয় কিলো ধান। শুধু তাই নয় লেবার বাবদ আরও ২০০ থেকে ৩০০ টাকা দিতে হচ্ছে অভিযোগ তুলেন বড়ঞার ধান চাষিরা।যদিও এই বিষয়ে ক্যাম্পে দায়িত্ব থাকা অফিসার বলেন আমরা শুনেছি বিষয়টা লেবাররা বকশিশ ২০০ থেকে ৩০০ টাকা নিচ্ছে শুনেছি এখন ধান নেওয়া আমরা বন্ধ করেছি বিষয়টা আমিও আমার উদ্দেশ্য কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। চাষিরা যাতে সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করতে পারেন তার জন্য সহায়ক ধান ক্রয় কেন্দ্র তৈরি করেছে রাজ্য সরকার।কিষাণমান্ডিতে ধান বিক্রি করতে গিয়ে ব্যাপক হয়রানি সমস্যায় পড়তে হচ্ছে বলে জানান বড়ঞার কৃষকেরা।
All Rights Reserved © Copyright 2024 | Design & Developed by Webguys Direct