মনিরুজ্জামান, বিধাননগর, আপনজন: শীতের স্নিগ্ধতার ছোঁয়া ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র। এইরকম পরিস্থিতিতে ডেঙ্গুর প্রকোপ অনেকটাই কমে এসেছে।কিন্তু তা সত্ত্বেও তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা বসে নেই সামাজিক দায়বদ্ধতায়। কর্মসূচি পালনে তারা সমসময়ই এগিয়ে। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে স্বাস্থ্য শিক্ষা সহ যেকোনও সামাজিক কর্মকান্ডে যে তৎপরতার সঙ্গে কাজ হচ্ছে তা দেশের মধ্যে নজিরবিহীন বলে দাবি করেন উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের বন ও ভূমি স্থায়ী সমিতির কর্মাধ্যক্ষ সমাজসেবী একেএম ফারহাদ। উল্লেখ্য, বিধাননগর পৌরনিগমের কাউন্সিলর তথা ১ নং বোরোর চেয়ারম্যান সাহনওয়াজ আলী মন্ডলের(ডাম্পি) উদ্যোগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে রবিবার সকাল থেকেই চার নম্বর ওয়ার্ড সহ পার্শ্ববর্তী এলাকার রাস্তার ধার, নালা,নর্দমায় ব্লিচিং পাউডার ছড়ানোর পাশাপাশি, মশা মারা তেল স্প্রে করে মানুষকে সচেতন করতে দেখা যায় মা মাটি মানুষের কর্মীদের। স্থানীয় বিধায়ক তাপস চট্টোপাধ্যায় বলেন, উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখে বর্তমান সরকার যেভাবে সামাজিক মানোন্নয়ন করে চলেছে তা শুধুমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পক্ষেই সম্ভব। কর্মাধ্যক্ষ একেএম ফারহাদ বলেন, বাংলায় যে সামাজিকতার ছোঁয়ায় দুয়ারে সরকার থেকে শুরু করে সব ধরনের পরিষেবা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার দিয়ে যাচ্ছে তা মানুষের কাছে অত্যন্ত প্রয়োজন। সেই সূত্র ধরেই বাংলার মানুষ চাইছে এইরকম জনমোহিনী সরকার দীর্ঘস্থায়ীভাবে বাংলার মানুষের পাশে থাকুক। তিনি আরও বলেন,যুব সমাজের হৃদস্পন্দন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, সাংসদ সুব্রত বক্সি, কলকাতা পুরসভার মেয়র তথা পৌর ও নগর উন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমদের নির্দেশে যেভাবে মানুষের পাশে থেকে দলীয় নেতৃবৃন্দ কাজ করছেন তার ফলেই সাধারণ মানুষের ছোঁয়া পাওয়া যাচ্ছে। ডেঙ্গু অভিযান সহ পুরো এলাকাগুলিতে যেভাবে ফিরহাদ হাকিমের নির্দেশ মতো কাউন্সিলার,বোরো চেয়ারম্যান থেকে মেয়র পারিষদ সদস্যরা কাজ করছেন সেটা বাংলাতেই সম্ভব বলে ফারহাদ জানান। বোরো চেয়ারম্যান সাহনওয়াজ আলী মন্ডল(ডাম্পি) জানান, দৈনন্দিন সামাজিক -সাংস্কৃতিক কর্মসূচি পালন করা জনপ্রতিনিধিদের কাজ। তাই নিয়মমাফিক মানুষের পাশে চব্বিশ ঘণ্টা পরিষেবা নিয়ে ময়দানে থেকে কাজ করে যাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা।
All Rights Reserved © Copyright 2024 | Design & Developed by Webguys Direct