সঞ্জীব মল্লিক, বাঁকুড়া, আপনজন: লাল মাটির জেলা বাঁকুড়ার একটা অংশের মানুষের অন্যতম মাথা ব্যাথার কারণ দলমার দামালদের সদর্প উপস্থিতি। বেশ কিছু ‘আবাসিক’ হাতির পাশাপাশি ঝাড়গ্রাম-মেদিনীপুর-রুপনারায়ণ ডিভিশন হয়ে বাঁকুড়ার পাঞ্চেত বনবিভাগে প্রায়শই দলবদ্ধ হাতি ঢুকে পড়ার ঘটনা ঘটে। ফলে বাঁকুড়ার উত্তর বনবিভাগের জঙ্গল লাগোয়া গ্রাম গুলির মানুষ চরম আতঙ্কে থাকেন। সম্পত্তি হানীর পাশাপাশি জীবন হানির ঘটনাও ঘটে। এই অবস্থায় সাধারণ মানুষের কথা ভেবে ও একই বণ্যপ্রাণ রক্ষায় বিশেষ পদক্ষেপ নিয়েছে বনদপ্তর। ঝাড়গ্রাম, মেদিনীপুর, রুপনারায়ণ, খড়্গপুর, বাঁকুড়া উত্তর ও দক্ষিণ বনবিভাগের ডি.এফ.ও দের সঙ্গে নিয়ে বনদপ্তরের সেন্ট্রাল সি.সি.এফ (সেন্ট্রাল সার্কেল) এস.এস কুনাল ডাইভাল, সি.সি.এফ (ওয়েস্টার্ণ সার্কেল) এ.পি সিং, এ.পি.সি.সি.এফ (ওয়াইল্ডলাইফ) রাজেশ কুমাররা বড়জোড়া রেঞ্জের পাবয়া, সাহারজোড়া, ডাকাইসিনী, কাল পাইনির জঙ্গল পরিদর্শন করেন। একই সঙ্গে হাতি তাড়ানোর প্রশিক্ষিতরাও সঙ্গে ছিলেন। স্থানীয় বনাধিকারিক, বনকর্মী থেকে প্রশিক্ষিত হুলা পার্টির সদস্যদের সঙ্গেও উচ্চস্তরীয় বনাধিকরা কথা বলেন।
All Rights Reserved © Copyright 2024 | Design & Developed by Webguys Direct