সেখ রিয়াজুদ্দিন, বীরভূম, আপনজন: বীরভূম জেলার খয়রাশোল গোষ্ঠ ডাঙ্গাল মাঠে ২৪ ঘন্টার ব্যবধানে পরপর দুই দিনে দুটি রাজনৈতিক দলের সভা তথা দুই ফুলের কাজিয়া । রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর সভায় মূলত তৃণমূল কংগ্রেসের দূর্নীতি,আয় বহির্ভূত সম্পত্তি সহ বেশ কিছু নেতা কর্মী থেকে শুরু করে পুলিশ আধিকারিকদের দিকে ও অভিযোগের আঙুল তোলেন।অনুরূপ ভাবে আজ ৩রা সেপ্টেম্বর শনিবার বি জে পিএর অপশাসন, দূর্নীতি এবং কেন্দ্রীয় সরকারের লাগামছাড়া দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও জনবিরোধী নীতির প্রতিবাদে খয়রাশোল ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস কমিটির ডাকে উপরিউক্ত স্থানেই জনসভা অনুষ্ঠিত হয়।উপস্থিত বক্তারা দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি,অপশাসন,দূর্নীতি ছাড়াও কেন্দ্রীয় সরকারের জনবিরোধী নীতির তীব্র প্রতিবাদ করেন।অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের নানান জনহিতকর প্রকল্পগুলির কথা বক্তব্যের মাধ্যমে তুলে ধরেন।আজকের জনসভায় উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার আশিষ বন্দোপাধ্যায়,ক্ষুদ্র কুটীর শিল্প ও বস্ত্র বিপনন মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা,জেলা পরিষদের সভাধিপতি তথা বিধায়ক বিকাশ রায়চৌধুরী,জেলার দুই সাংসদ শতাব্দী রায় ও অসিত মাল সহ জেলার অন্যান্য বিধায়কেরা,বীরভূম জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারন সম্পাদক সুদীপ্ত ঘোষ,খয়রাশোল ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি কাঞ্চন অধিকারী সহ জেলা , ব্লক , অঞ্চল নেতৃত্ব সহ তৃণমূল কর্মী সমর্থকবৃন্দ। এদিনের সভা রুটিন মাফিক কর্মসূচি বলে তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি। এদিন উপস্থিত দুই সাংসদ সহ জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের সমস্ত বিধায়ক থেকে জেলা নেতৃত্ব তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি অনুব্রত মন্ডলের উপর আস্থা জ্ঞাপন করেন।উল্লেখ্য জেলার ১১টি বিধানসভার মধ্যে একমাত্র দুবরাজপুর বিধানসভা আসনটিতে বিজেপি জেতে।
দুবরাজপুর ও খয়রাশোল ব্লক এলাকা নিয়ে দুবরাজপুর বিধানসভা কেন্দ্র তাই আজকের সভায় উক্ত দুই ব্লক এলাকা থেকে লোক সমাগম করা হয়। গতকাল বিজেপি দুবরাজপুর বিধানসভা কেন্দ্রের বাইরে অন্য কেন্দ্র, জেলা এমনকি ঝাড়খণ্ড রাজ্য থেকে লোক জমায়েত করে বলে তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি। রাজনৈতিক মহলের ধারণা গতকাল ও আজকের জনসভায় লোকসমাগম ঘটিয়ে আগামী ২০২৩ সালে পঞ্চায়েত ও ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচনের অঙ্কের হিসেব কষে নিতে চাইছেন।আপনজন ডেস্ক: বীরভূম জেলার খয়রাশোল গোষ্ঠ ডাঙ্গাল মাঠে ২৪ ঘন্টার ব্যবধানে পরপর দুই দিনে দুটি রাজনৈতিক দলের সভা তথা দুই ফুলের কাজিয়া । রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর সভায় মূলত তৃণমূল কংগ্রেসের দূর্নীতি,আয় বহির্ভূত সম্পত্তি সহ বেশ কিছু নেতা কর্মী থেকে শুরু করে পুলিশ আধিকারিকদের দিকে ও অভিযোগের আঙুল তোলেন।অনুরূপ ভাবে আজ ৩রা সেপ্টেম্বর শনিবার বি জে পিএর অপশাসন, দূর্নীতি এবং কেন্দ্রীয় সরকারের লাগামছাড়া দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও জনবিরোধী নীতির প্রতিবাদে খয়রাশোল ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস কমিটির ডাকে উপরিউক্ত স্থানেই জনসভা অনুষ্ঠিত হয়।উপস্থিত বক্তারা দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি,অপশাসন,দূর্নীতি ছাড়াও কেন্দ্রীয় সরকারের জনবিরোধী নীতির তীব্র প্রতিবাদ করেন।অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের নানান জনহিতকর প্রকল্পগুলির কথা বক্তব্যের মাধ্যমে তুলে ধরেন।আজকের জনসভায় উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার আশিষ বন্দোপাধ্যায়,ক্ষুদ্র কুটীর শিল্প ও বস্ত্র বিপনন মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা,জেলা পরিষদের সভাধিপতি তথা বিধায়ক বিকাশ রায়চৌধুরী,জেলার দুই সাংসদ শতাব্দী রায় ও অসিত মাল সহ জেলার অন্যান্য বিধায়কেরা,বীরভূম জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারন সম্পাদক সুদীপ্ত ঘোষ,খয়রাশোল ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি কাঞ্চন অধিকারী সহ জেলা , ব্লক , অঞ্চল নেতৃত্ব সহ তৃণমূল কর্মী সমর্থকবৃন্দ। এদিনের সভা রুটিন মাফিক কর্মসূচি বলে তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি। এদিন উপস্থিত দুই সাংসদ সহ জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের সমস্ত বিধায়ক থেকে জেলা নেতৃত্ব তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি অনুব্রত মন্ডলের উপর আস্থা জ্ঞাপন করেন।উল্লেখ্য জেলার ১১টি বিধানসভার মধ্যে একমাত্র দুবরাজপুর বিধানসভা আসনটিতে বিজেপি জেতে। দুবরাজপুর ও খয়রাশোল ব্লক এলাকা নিয়ে দুবরাজপুর বিধানসভা কেন্দ্র তাই আজকের সভায় উক্ত দুই ব্লক এলাকা থেকে লোক সমাগম করা হয়। গতকাল বিজেপি দুবরাজপুর বিধানসভা কেন্দ্রের বাইরে অন্য কেন্দ্র, জেলা এমনকি ঝাড়খণ্ড রাজ্য থেকে লোক জমায়েত করে বলে তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি। রাজনৈতিক মহলের ধারণা গতকাল ও আজকের জনসভায় লোকসমাগম ঘটিয়ে আগামী ২০২৩ সালে পঞ্চায়েত ও ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচনের অঙ্কের হিসেব কষে নিতে চাইছেন।
All Rights Reserved © Copyright 2024 | Design & Developed by Webguys Direct