কুতুবউদ্দিন মোল্লা, জয়নগর, আপনজন: দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগর থানার অন্তর্গত জয়নগরের বিভিন্ন এলাকাতে দেরিতে হলেও হতাশার হাত থেকে বাঁচল কৃষক। আর তাতেই কিছুটা হলেও আশঙ্কামুক্ত হলেন জল সংকটে থাকা জয়নগর, ক্যানিং ,গোসাবা, কুলতলী, রায়দিঘি, বাসন্তী সহ বিভিন্ন এলাকার কৃষকরা। বৃষ্টির সংকটে দেখাতে দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগর তিলপী গ্রামের কৃষকরা হতাশার মধ্যে ছিলেন। অবশেষে বৃষ্টির দেখা তে খুশি বাংলার কৃষক।বীজ তোলা ও চারা রোপণের মধ্যে দিয়ে আমন চাষের জোর প্রস্তুতি শুরু হল মাঠে। জয়নগর তিলপী গ্রামের কৃষক বসন্ত সরদার, আবু জাফর মন্ডল, কাশীনাথ শিকারি, জলিল উদ্দিন মোল্লা, বলেন। বর্ষার মরশুমে বৃষ্টির দেখা মিলছিল না। তাতে হতাশ হয়ে পড়েন গ্রাম বাংলার কৃষকরা।
ও বৃষ্টি না হওয়ার কারণে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছিলেন কৃষকরা। কয়েকদিন সেই বৃষ্টি হওয়াতে সে সমস্যার সমাধান হলো। বিকল্প পদ্ধতিতে সামান্য কিছু জমিতে চাষ করা যেত। অল্প ফসল চাষ করায় আর্থিক সমস্যাও দেখা দিত বলছেন কৃষক। বৃষ্টি এভাবে চলতে থাকলে সব জমিতে আমন চাষ করতে পারবেন বলে আশা দক্ষিণ ২৪ পরগনা কৃষকরা। ও চারা রোপণের জন্য সময় রয়েছে১৫ আগস্ট পর্যন্ত।আশার আলো দেখাচ্ছে বৃষ্টি হওয়াতে ৷ এই মরশুমে কৃষকরা সব জমিতেই আমন চাষ করতে পারবেন। জুলাইয়ের মাঝামাঝি অর্থাৎ পুরো আষাঢ় মাসেও দেখা ছিল না বৃষ্টির।পর্যাপ্ত জলের অভাবে চিন্তার মধ্যে পড়তে হয়েছিল কৃষকদের।সেই সমস্যার সমাধান থেকে সমাধান করলেন সৃষ্টিকর্তা। প্রয়োজনের তুলনায় অর্ধেকেরও কম বৃষ্টি হয়ে ছিল।রোপনের সমস্যা দেখা দেয় বৃষ্টির অভাবে। অবশেষে বৃষ্টি শুরু হয়েছে এই দক্ষিণ ২৪ পরগনা বিভিন্ন এলাকায়।বৃষ্টির দেখা পাওয়ার পরই সমস্ত ধান জমিতে চারা রোপন করতে মাঠে কোমর বেঁধে নেমে পড়েছে হাসিমুখে তিলপির এলাকার কৃষকরা।
All Rights Reserved © Copyright 2024 | Design & Developed by Webguys Direct