আপনজন ডেস্ক: ঘুমানোর সময় অপর প্রান্তে যদি অন্য কেও থাকে তবে এই নাক ডাকা তার জন্য খুব বিরক্তিকর। নাক ডাকার সমস্যা বাড়তি গুরুত্ব নিয়ে দেখা জরুরি। তবে কিছু সহজ উপায় মেনে চললে কমতে পারে এই সমস্যা।নাক ডাকার নেপথ্যে বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। অনেকেই নাক ডাকার বিষয়টি অত গুরুত্ব দিয়ে দেখেন না। তবে চিকিৎসকরা বলছেন, কোনও ক্ষেত্রে নাক ডাকা কিন্তু জটিল রোগেরও ইঙ্গিত হতে পারে। চলতি ভাষায় যাকে নাক ডাকা বলা হয়, সেই শব্দটি আসলে নাক থেকে নয়, গলা আর নাকের মাঝখানের অংশ থেকে আসে। সেখানে বাতাস বাধা পেলে এমন শব্দের সৃষ্টি হয়। চিকিৎসাবিদ্যা পরিভাষায় এর নাম ‘স্লিপ অ্যাপনিয়া'।
যে উপায়গুলো মানলে কমতে পারে নাক ডাকা।বেশি ধূমপানের ফলে শ্বাসনালীতে জটিলতার সৃষ্টি হয়। কিছু নাসিকাপেশির স্ফীত হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। ধূমপান বন্ধ করতে পারলে অনেক ক্ষেত্রেই শ্বাস-প্রশ্বাসের বাধা দূর হয়, ফলে নাক ডাকার প্রবণতা কমে।বেশি ওজন নাক ডাকার অন্যতম কারণ। ওজন যত বাড়বে, নাক ডাকার আশঙ্কাও তত বাড়বে।অতিরিক্ত ওজন ঝরিয়ে ফেললে নাক ডাকার সমস্যা থেকে মিলতে পারে মুক্তি। ঠান্ডা কমাতে রসুনের জুড়ি মেলা ভার। গরম জলে রসুন মিশিয়ে সেই জল দিয়ে গার্গল করলে ঠান্ডা লাগার প্রবণতা যেমন কমে, তেমনই কমে নাক ডাকার সমস্যাও। নাক ডাকার সমস্যা কমাতে হালকা গরম জলে দারচিনি গুঁড়ো করে মিশিয়ে দিন। তার পর সেই পানি দিয়ে গার্গল করুন। গরম জলের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে খেলেও উপকার মিলতে পারে।
All Rights Reserved © Copyright 2024 | Design & Developed by Webguys Direct