জয়প্রকাশ কুইরি,পুরুলিয়া,আপনজন: পুলিশের মতে রহস্যের কিনারা হয়ে গিয়েছে। তবে পুরুলিয়া জেলা কংগ্রেস সভাপতি নেপাল মাহাত বলছেন মূল চক্রীদের আড়াল করার জন্য ঘুঁটি সাজিয়েছে পুলিশ। ফলে পুলিশের মতে রহস্যের কিনারা হলেও অনেক প্রশ্ন থেকে গিয়েছে ঝালদার কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দুর খুনের ঘটনায়।  অনেকে বলছেন এ যেন শেষ হয়েও হইলো না শেষ। রবিবার বিকেলে পুরুলিয়া জেলা পুলিশের অতিথি আবাস ক্ষনিকায় জেলা পুলিশ সুপার এস সেলভা মুরগান একটি সাংবাদিক বৈঠক করে পরিষ্কার জানিয়ে দেন ঘটনাটি ছিল সম্পূর্ণ পারিবারিক। তিনি জানিয়েছেন, গত কয়েক বছর ধরে দুই পরিবারের মধ্যে সম্পর্ক খারাপ ছিল। বেশ কিছুদিন আগে থেকেই মৃত তপন কান্দুর দাদা নরেন কান্দু ভাইকে খুন করার জন্য সুপারি কিলার খুঁজছিলেন এই সময়েই আসিক খানের মাধ্যমে সুপারি কিলার খুঁজে পান। বছর পনেরো আগে ঝাড়খণ্ডের বোকারো জেলার জরিডি এলাকার কলেবর সিং ঝালদায় থাকতেন তখনই তার সঙ্গে ঘনিষ্টতা ছিল আসিক খানের আর  সেই সূত্রেই যোগাযোগ হয় সুপারি কিলার দের সঙ্গে। খুনের দিন ব্যবহৃত মোটর বাইকটি পুলিশ চিহ্নিত করেছে এই ঘটনায় আরও চার জন যুক্ত আছে তারা ধরা পড়লেই খুনে ব্যবহৃত আগ্নেয়াস্ত্রটি  উদ্ধার করা হবে। পুলিশের সাংবাদিক বৈঠকের কথা শুনে ঝালদা থেকে পুরুলিয়া জেলা কংগ্রেস সভাপতি নেপাল মাহাত জানালেন, পুলিশ রহস্যের কিনারা করে দিয়েছে কিন্তু মানুষ তাদের প্রশ্নের জবাব পাইনি। আমরা জানতে চাইছি ঝালদা থানার আইসি সঞ্জীব ঘোষ টেলিফোনে বারবার যে হুমকি দিয়েছেন তার তদন্ত হল না কেন? তিনি পরিষ্কার বলেন, সোমবার হাইকোর্টে তাদের মতামত জানাবেন।

চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীকে যৌন নিগ্রহ! ধৃত শিক্ষক

রিজওয়ান হলেন পাকিস্তানের নতুন ওয়ানডে ও টি–টোয়েন্টি অধিনায়ক

রোগীকে মারধরের অভিযোগ ডাক্তারের বিরুদ্ধে