মঞ্জুর মোল্লা,নদিয়া,আপনজন: নদীয়া ভারত বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী করিমপুরের রসুন চাষীদের বর্তমান চাষীদের কাছ থেকে দুই থেকে আড়াই হাজার টাকায় কুন্টাল রসুন কিনতে ব্যবসাদাররা।বর্তমান রসুন চাষ করতে গিয়ে যে পরিমাণের খরচা সেই পরিমাণ টাকা পাচ্ছে না কৃষকরা আকাশ ছোঁয়া রাসায়নিক সারের ও কীটনাশক যে হারে দাম বৃদ্ধি হয়েছে তারে কৃষকদের চাষ করে লাভবান হচ্ছে না এমনটাই অভিযোগ করছে ভারত বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী করিমপুরের কৃষকরা।বর্তমান যে দামে কৃষকরা রসুন বিক্রি করছে লাভের কথা তো দূরে থাক তাসের ঘর চাটাই উঠছে না এমনটাই জানালেন এক কৃষক। এক রসুন চাষি আমির হোসেন বিশ্বাস জানান আমার লাভের আশায় রসুন চাষ করছি কিন্তু বর্তমানে বাজারে রসুন দাম তারে আমাদের চাষের খরচ উঠছে না। ব্যাংকে থেকে ঋণ করে অনেক চাষী রসুন চাষ করেছে কিভাবে ব্যাংকের টাকা পরিষদ করব সেটাই এখন চিন্তার বিষয়।এ বছরের আবহাওয়ার কারণে বিঘা প্রতি যে পরিমাণ এর রসুন হওয়ার কথা তা হয়নি এমনিতে রসুনের দাম কম ফেটে যাওয়া রসুন বিক্রি হচ্ছে না। অন্যের জমিতে চুক্তি করে চাষ করা হয়েছে আরোও দুশ্চিন্তা বেড়েছে। চাষিরা চাষের খরচ তুলবে না,না জমির মালিক কে টাকা পরিশোধ করবে সেটা নিয়ে দুশ্চিন্তায় রসুন চাষের।নদীয়ার করিমপুর, কানাইখালি, গোয়াস,নাজির সহ বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক পরিমাণে রসুন চাষ করে। 

এই এলাকা থেকে ব্যাপক পরিবারের বিভিন্ন জেলা শহর ভিন রাজ্যে পারি  করিমপুরের রসুন। চড়া দামে রসুনের বিচ সহ লেবারের বর্তমান যা মজুরি তাতে রসুন চাষে ব্যাপক পরিমাণে ক্ষতিগ্রস্ত। সরকার থেকে যদি আমাদের সাহায্য করতো তাহলে হয়তো আমরা কিছুটা ঘাটতি মিটাতে পারতাম জানালেন করিমপুরের রসুন চাষে। এক বিঘা জমিতে রসুন চাষ করতে গেলে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা লেবার, চাষ দেওয়ার জন্য এক বিঘা জমিতে রসুন চাষ করতে গেলে খরচ হয় ২৫থেকে ২৬ হাজার টাকা এবছরে আবহাওয়ার কারণে রসুন সব নষ্ট হয়ে। যে পরিমাণের টাকা খরচ হয়েছে সেই পরিমাণে টাকা তুলতে গিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষকরা। বছর খানিক আগেই সীমান্তবর্তী লাগোয়া কৃষকরা রসুন চাষ করে ব্যাপক পরিমাণে লাভ করেছিল এ বছরে ক্ষতিগ্রস্ত  রসুন চাষিরা।

ওয়াকফ বিলের বিরুদ্ধে সভা পাণ্ডুয়ায়

জয়েন্ট বিডিও-র পরিদর্শনের পর শুরু হল বাঁধ মেরামতির কাজ

বিধানসভার শীতকালীন অধিবেশন শুরু ২৫ নভেম্বর