সাকিব হাসান,কুলতলি,আপনজন: দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার মৈপীঠ কোস্টাল থানার অন্তর্গত নগেনাবাদ গ্রামে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য জমিয়ত উলামা হিন্দের সাধারণ সম্পাদক ক্বারী সামসুদ্দিন দুস্থ অসহায় গৃহহীন মানুষদের গৃহ নির্মাণের শুভ সূচনা করেন। ভিত্তিপ্রস্তর করেন দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা জমিয়ত উলামা হিন্দের সহ-সভাপতি ও বকুলতলা জমিয়ত উলামা হিন্দের সাধারণ সম্পাদক জনাব মুফতি আমির আলী। সঙ্গে ছিলেন বকুলতলা জমিয়ত উলামা হিন্দের সহ-সম্পাদক মাওলানা হাসান ও মাওলানা ইসরাফিল প্রমূখ। উল্লেখ্য গত ২৮ ডিসেম্বর ক্বারী শামসুদ্দিন সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ এলাকা পরিদর্শনে আসেন। 

তন্মধ্যে সাগরদ্বীপ, ঘোড়ামারা দ্বীপ, মৌসুনি দ্বীপ, কুলতলির ঢাকির মুখ, শ্যামনগর, মৈপীঠ, নগেনাবাদ সহ বাসন্তী এলাকাও পরিদর্শন করেন।  সেই সময় নিজ চোখে মানুষের  আর্থসামাজিক অবস্থার পর্যবেক্ষণ করেন। অসহায় মানুষরা ক্বারী সাহেবকে খুব কাছে পেয়ে তারা তাদের জলে জঙ্গলের জীবন যুদ্ধের করুণ কাহিনী শোনান। তাদের দুঃখ দুর্দশার কথা ক্বারী সাহেব খুবই মনোযোগ সহকারে শুনেছিলেন। তারপর িএখন অসহায় মানুষদের মাথা গোঁজার ঠাঁই ঘর নির্মাণ করে দিয়ে দুঃসময়ে তাদের পাশে দাঁড়াতে চান। শুধু তাই নয় জেলাব্যাপী গরিব অভাবী ওলামায়ে কেরামগণের শেল্টার হোম, তৈরি করে জমিয়াতের খেদমতকে আরো আগিয়ে নিয়ে যেতে চান। এপ্রসঙ্গে বকুলতলা জমিয়াতের কর্ণধার মুফতি আমির আলী বলেন, মাওলানা ইসরাফিলে হাত ধরে উন্নয়নের এই কর্মধারা (গৃহ নির্মাণ) কাজ অব্যাহত থাকবে। এদিন নয়টি ঘরের শিলান্যাস হয়েছে, আগামী দিনে ধাপে ধাপে আরও বহু ঘর সমস্ত এলাকা জুড়ে নির্মাণ হবে। ইতিমধ্যে আমরা গ্রীষ্মকালীন সময়ে মানুষের পানির কষ্টের কথা ভেবে মাওলানা হাসান সাহেবের মাধ্যমে অল্প লেয়ারের হ্যান্ড টিউবল বসানোর কাজ কিছু এলাকায় শুরু করেছি। আগামী দিনে  আরো বেশি করে আমরা মানুষের পাশে থেকে খেদমতে খালকের কাজ করতে পারি।

ইসলাম অবমাননার দায়ে শ্রীলঙ্কায় ‘প্রভাবশালী’ বৌদ্ধ ভিক্ষুর জেল

দক্ষিণী ক্রীড়া সংস্থার উদ্যোগে ফুটবল লিগ মথুরাপুরে

চরম বেহাল অবস্থায় বারুইপুর ব্লকের এক অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র