এহসানুল হক, বসিরহাট: দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে সীমান্তবর্তী এলাকায় করোনা টিকাকরণ।ভারত -বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী গাছা আখারপুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষদের জন্য যে দুয়ারে ভ্যাকসিন পরিষেবা চালু হয়েছে তাতে ভালোই সাড়া মিলেছে। পরিষেবা চালুর এক মাসে প্রায় ১৬ হাজার মানুষকে এই দুয়ারে ভ্যাকসিনের টিকা করন করা হয়েছে বসিরহাট পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ শফিকুল দফাদারের নেতৃত্বে।
বসিরহাট -১ ব্লকের গাছা, আখারপুর সহ বেশ কয়েকটি এলাকার বাসিন্দাদের টিকা দেওয়ার জন্য প্রথম এই পরিষেবা চালু করা হয়। এখানে ৩০ দিনের বেশি সময় অতিক্রান্ত হয়েছে। ইতিমধ্যে ১৬ হাজারের মতো মানুষ টিকা নিয়েছেন। ইটিন্ডা পানিতরে চালু হওয়ার সপ্তাহখানেক পরে এই পরিষেবা চালু করা হয় । সেখানেও সাড়ে কয়েক হাজারের বেশি মানুষ ভ্যাকসিন নিয়ে ফেলেছেন বলে খবর।
সূত্রের খবর, ভ্যাকসিনের জন্য এদিন মুকুন্দকাটি স্কুলকে সনাক্ত করা হয় । প্রতিদিন একেকটি গ্রামের জন্য ৫০০-১০০০ টি করে ভ্যাকসিন দেওয়া হয়। সেই হিসেবে এই বসিরহাট-১ ব্লকের সীমান্তবর্তী একটা বড় অংশের মানুষ প্রথম ও দ্বীতিয়ডোজ পেয়ে গিয়েছেন। একটা সময় সীমান্তবর্তী এই সব প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষদের টিকা নেওয়ার সেরকম ব্যবস্থা ছিল না। অনেকেই আবার টিকার কেন্দ্র দূরে হওয়ায়, সেখানে যেতে অনীহা প্রকাশ করতেন।
কিন্তু দুয়ারে ভ্যাকসিন নিয়ে আসার জন্য এই ব্যবস্থা করে তাদের যাবতীয় সঙ্কোচ দূর করে দিতে সক্ষম হয়েছে জেলা প্রশাসন। এদিন বসিরহাট এক নম্বর ব্লকের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ শফিকুল দফাদার বলেন আমরা সীমান্তবর্তী এলাকায় মানুষকে আজ পর্যন্ত ১৬০০০ ভ্যাকসিন করণা টিকা দিতে পেরেছি আজ শনিবার এক হাজার মানুষকে প্রথম ও দ্বিতীয় ডিস দেওয়া হল সব সময় আমরা মানুষের পাশে রয়েছি মানুষের সাথে রয়েছি।
All Rights Reserved © Copyright 2024 | Design & Developed by Webguys Direct