আপনজন ডেস্ক: স্নাতক হওয়ার পর অবিলম্বে একটি লাভজনক চাকরি খুঁজে না পাওয়া পর্যন্ত লিস্টে থাকা বিভিন্ন চাকরির জন্য আবেদন করতে হবে। কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার সম্পর্কে সচেতন হওয়া উচিত যা আপনাকে লক্ষে পৌঁছাতে সাহায্য করবে। প্রথমে, আপনার সিভি এবং কভার লেটার সামান্য পরিবর্তন করুন। আপনার সিভি হল নিয়োগকর্তার কাছে আপনার ভূমিকা। আপনি প্রতিটি কোম্পানীকে একই ধরনের সিভি পাঠাতে পারবেন না। নির্দিষ্ট কাজ অনুযায়ী রিজ্যুম এবং কভার লেটার বদলান। এছাড়াও, এটা নিশ্চিত করুন যে আপনি ভালো ভাবে পরীক্ষা করার সাথে সাথে প্রূফরিডও করেছেন। আপনি নিজের রিজিউম তৈরির জন্য পেশাদার অনলাইন পরিষেবা, অনলাইন জব বোর্ড এবং পোর্টালগুলি থেকে যেখানে নিজেকে নিবন্ধিত করতে পারেন সেগুলি পেতে পারেন। এই প্ল্যাটফর্মগুলি আপনাকে যে চাকরিগুলি সন্ধান করছেন সেগুলি অনুসন্ধানের তারিখ, অভিজ্ঞতা, ভূমিকা, শিল্প এবং অবস্থান পোস্ট করে অনুসন্ধানগুলি ফিল্টার করার অনুমতি দেয়। নিয়োগকারীদের মধ্যে আরও ভাল অনুসন্ধানের ফলাফলের জন্য আপনি আপনার রিজিউম এবং প্রোফাইলকে উৎসাহিত করতে পারেন, আপনার সাক্ষাৎকারের দক্ষতা উন্নত করতে টিপস এবং কৌশলগুলি শিখতে পারেন এবং শিল্প এবং ভূমিকা সম্পর্কিত নির্দিষ্ট পরামর্শ এবং পেশাদার জীবনযাত্রার অন্যান্য দিকগুলিও পেতে পারেন।
চাকরী খোঁজার ক্ষেত্রে নেটওয়ার্কিং একটা প্রয়োজনীয় দক্ষতা। লিঙ্কডিন, ফেসবুক এবং টুইটার হল কতগুলো জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম যা চাকরীপ্রার্থী এবং নিয়োগকর্তারা ব্যবহার করেন। আপনার প্রোফাইলকে সবার থেকে আলাদা করুন এবং এটিকে পেশাদার ভাব দিন আর এটিকে যোগাযোগ গড়ে তুলতে ব্যবহার করুন । শুরু করার জন্য জব ফেয়ার একটা ভালো উপায়। জব ফেয়ারে অংশগ্রহণ আপনাকে চাকরীর বাজার সম্পর্কে বুঝতে এবং সম্ভাব্য নিয়োগকর্তার সম্ভাব্য নিয়োগকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করতে আপনাকে সহায়তা করবে। আপনার প্রয়োজন জব রেফারেল। এটা হল চাকরী পাওয়ার সব থেকে শক্তিশালী উপায়। একটি জব রেফারেলে ইতিমধ্যে একটি কোম্পানীতে কাজ করছে এমন একজন ব্যক্তি অন্তর্ভুক্ত করে। তারা আপনাকে ওপেন পজিশনের জন্য সুপারিশ করতে পারেন। অনেক কোম্পানির এমপ্লই রেফারেল প্রোগ্রাম থাকে, যেখানে যে কর্মচারী একজন প্রার্থীকে রেফার করবেন তিনি ইনসেন্টিভ পাবেন।
All Rights Reserved © Copyright 2024 | Design & Developed by Webguys Direct