ঝামেলার সূত্রপাত ২ বছর আগের। সেই সময় তপশিলী জাতি-উপজাতি আইনে সাংবাদিক চক্রেশ জৈনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন কৃষি দফতরের কর্মকর্তা আমান চৌধুরী। এরপর থেকে শুরু হয় মামলা। মামলা যখন সামপ্তির দিকে, ঠিক তখনই সাংবাদিক চক্রেশকে জীবন্ত পুড়িয়ে হত্যা করা হল। অভিযোগ উঠলো আমান চৌধুরীর বিরুদ্ধে। চক্রেশের দেহের প্রায় ৯০ শতাংশ যখন জ্বলে গিয়েছে, তখন তাঁকে ভর্তি করা হয় হাসপাতালে। লাভ হয়নি। প্রাণ হারান চক্রেশ জৈন। তাঁর পরিবারের অভিযোগ, মধ্যপ্রদেশের সাগরে এই হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে আমান চৌধুরী রয়েছেন।চক্রেশ এক হিন্দি সংবাদপত্রের হয় সাংবাদিকতা করতেন তিনি। ঘটনার ৫ ঘণ্টা পর আমানের বাড়ির পাশ থেকে সাংবাদিকের দেহ উদ্ধার হয়। ততক্ষণে ৯০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছে চক্রেশের দেহ। এরপর তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে, চক্রেশকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মামলার বিষয়ে ওই কর্মকর্তার বাড়িতে আলোচনা করতে যান সাংবাদিক। আর সেই সময়েই গায়ে পেট্রোল ঢেলে তাঁকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয়েছে।
All Rights Reserved © Copyright 2024 | Design & Developed by Webguys Direct